পুরাতন কৌতুক 2
3 minute read
১ম বন্ধু: জানিস, আমার ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস—সব কটিতে অ্যাকাউন্ট আছে।
২য় বন্ধু: বলিস কী! তোর তো তাহলে জীবন বলে কিছু নেই।১ম বন্ধু: তাই তো! জীবনের লিঙ্কটা দিস তো!




মন্টু: কেন?
ঝন্টু: কারণ, প্রতিবাদস্বরূপ আমি ওর নতুন আইফোনটা ভেঙে দিয়েছি।




ওপাশ থেকে বলা হলো, আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম কোনটা, জানেন?
জসিম বললেন, অবশ্যই! ফেসবুক!




দোকানদার বললেন, এক কাজ করুন। এয়ারকন্ডিশনারের প্লাগটা খুলে আমার কাছে নিয়ে আসুন।
কিছুক্ষণ পর সর্দারজি দোকানে হাজির হলেন, হাতে এয়ারকন্ডিশনারের প্লাগ!




লিফটে উঠলেন একজন বৃদ্ধা। দরজা বন্ধ হয়ে গেল। কিছুক্ষণ পর আবার দরজা খুলল। লিফট থেকে বের হয়ে এলেন এক তরুণী।
কেরামত বললেন, কইরে বশীর, জলদি গ্রামে যা। তোর মারে নিয়ে আয়!




বাবলু খুশিতে আত্মহারা হয়ে বলল, বাহ্! বাবা, দারুণ! কিন্তু ব্যবহারবিধিটা কোথায়?




ভদ্রলোক: আমাকে পর্দার কাপড় দেখান তো।
দোকানদার: কয় গজ দেব, বলুন।
ভদ্রলোক: আরে রাখেন আপনার গজ, আমাকে ১৫ ইঞ্চি কাপড় দিন।
দোকানদার: ১৫ ইঞ্চি কোনো জানালার সাইজ?
ভদ্রলোক: জানালা নয়, আমার কম্পিউটারের সাইজ।
দোকানদার: কম্পিউটারে কেউ পর্দা লাগায়?
ভদ্রলোক: আমি লাগাই, কারণ আমার উইন্ডোজ আছে।




প্রশিক্ষক: তোমার বাকি জীবন!




যার ভাগে কম্পিউটার পড়বে




—কারণ, কম্পিউটার কখনোই বলে না, ‘আজ বাদ দাও; আমার মাথাব্যথা করছে।’








—আজ থেকে নতুন জীবন শুরু করছি।
—সিগারেট-মদ ছেড়ে দিলি?
—না, ফেসবুকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলেছি।




জামিল: আর বলিস না দোস্ত, আজ একটা বিরাট কাজ করে ফেললাম। যত নষ্টের গোড়া ওই ফেসবুক। আমি তো ফেসবুক সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। কিছুদিন আগে আমার প্রেমিকা মলি একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে দিল। সেই থেকে ঝামেলার শুরু। অনেক মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়, মেয়েরা আমার স্ট্যাটাস আর ছবিতে লাইক দেয়, কমেন্ট লেখে…মলি এসব মানতে পারত না। এসব নিয়ে ওর সঙ্গে প্রতিদিন ঝগড়া হতো। এই অশান্তি আর ভালো লাগে না। আজ এর একটা বিহিত করে ফেললাম।
শুভ: যাক, অ্যাকাউন্ট ডিঅ্যাকটিভেট করেছিস তাহলে?
জামিল: ডিঅ্যাকটিভেট করব কেন? মলিকে আনফ্রেন্ড করে দিয়েছি!




ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বলল কর্মচারী, ‘অবশ্যই, স্যার। আমরা এক্ষুনি তাকে খুঁজে বের করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।’
জুকারবার্গ: পুলিশের হাতে তুলে দিতে কে বলল! ওকে বলো, আমার কোম্পানিতে ভালো বেতনে ওর জন্য একটা চাকরি আছে!




সজল: আমার কী দোষ? ফেসবুক একটু পর পর জানতে চায়, ‘হোয়াটস অন ইওর মাইন্ড?’




: একজন বানাবে ভাইরাস, দ্বিতীয়জন তৈরি করবে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার, আর তৃতীয়জন বানাবে এমন অপারেটিং সিস্টেম, যেটাতে ওগুলো কাজ করবে।








‘তোমার মতো ইউজারদের কারণে অচিরেই ইন্টারনেটে আর কোনো ফাইল অবশিষ্ট থাকবে না।’




স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন?
Post a Comment